
সিরাজগঞ্জ জেলা কারাগারে এবং সুপারের সহযোগিতায় গড়ে উঠেছে দুর্নীতির আখড়া।নিজস্ব প্রতিবেদক :সিরাজগঞ্জ জেলা কারাগারের বাইরে ক্যান্টিনের দ্রব্যমূলের দাম অনেক গুণ বেশি নিচ্ছে ৮০ টাকার পণ্য ১২০ টাকা, ৬০ টাকার পণ্য ৯০ টাকা,টোস্ট বিস্কুটের দাম ১২০ টাকা, আসামিদের জামা কাপড় রাখার জন্য ব্যাগের দাম আগে যখন ষাট টাকা ছিল এখন ৯০ টাকা্,দুই টাকা শ্যাম্পুর দাম ৫ টাকা। আর ভিতরের ক্যান্টিনের তো কোন তুলনাই নাই নাই মৃগেল মাছ ১২০ টাকা থেকে ১৩০ টাকা, আলু ভর্তা ৫০ টাকা, ৫ টাকা দামের পেঁয়াজু ১০ টাকা। আসামিদের সাথে কোনদিন পরপর সাক্ষাৎ করার নিয়ম কিন্তু জেলার বা সুপারকে যদি ২০০০ টাকা দেওয়া যায় তবে প্রতিদিন দেখা করা সম্ভব প্রতিদিন দেখা করতে আত্মীয়স্বজনদের গুনতে হবে। এটা কি ব্রিটিশ শাসন নাকি স্বাধীন বাংলাদেশের শাসন নাকি জেলার ও সুপার মহোদয়ের তৈরি করার নিয়ম। হসপিটালের বেডে আরামে এসে থাকার জন্য প্রতিমাসে জেলার এবং সুপারকে ৬০০০ টাকা দিতে হয়। তাই মাননীয় কারামহা পরিদর্শক ও ডি সি মহোদয়ের দৃষ্টি আকর্ষণ করছি আপনারা দ্রুত এর ব্যবস্থা গ্রহণ করুন আসামের বাড়ির লোকেরা অনেক কষ্টে হয় তাদের জন্য টাকা পাঠায়। আমি এগুলো তথ্য তুলে ধরার কারনে আমাকে নগদ ৫০০০০ টাকা ঘুষ দেওয়ার চেষ্টা করে যেন আমি পেপারে এটা না দিয়ে দেই ।সেই সাথে কারারক্ষীদের হাত দিয়ে মাদক পৌছাইতেছে আসামিদের হাতে।